প্রতি বছরের মতো এবছরেও কোলকাতা দুর্গা দেবির আরাধনায় কোলকাতাবাসি মেতে উঠেছে। নারি শর্ক্তির আরাধনায় সবাই খুশিতে মেতে উঠেছে। সারা বাঙলায় ছড়িয়ে পড়েছে খুশির আমেজ। 

"বাজিয়ে দাও তোমার আলোর বেনু, মাতিয়ে এই ভুবনে, 
সৃষ্টি করো এই দুনিয়াটাকে আবার সব ভেঙেচুরে
রাখো তোমার পদধুলি আমাদের এই অঙ্গনে
প্রবেশ করো ,শুদ্ধ করো আমাদের এই কুটিরে।।"

মা জগদম্ভার পঞ্চ রুপ নিয়ে গ্রিটিং কার্ড তৈরি করে পুজোর শুরুতেই টলিউড এবং ফ্যাশন দুনিয়ায় এক অন্য নজির সৃষ্টি করলো FFACE।


এই সংস্হার কর্মপরিধি সমন্ধে অনেক কিছু জানা গেল : " FFACE সবাইকেই প্রমোট করছে, যাদের মধ্যে সত্যিকারের টালেন্ট আছে তাদের কে তুলে ধরছে  মিডিয়া এবং বিনোদন জগৎ এর কাছে তাদের একটা পরিচয় করে দিচ্ছে সবার কাছে। প্রতিনিয়ত নতুন নতুন মুখ খুজে বের করে আনছে তাদের একটা ব্যান্ডিং করে দিতে FFACE অকান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছে। এর আগেও ছয়জন নতুন মডেল নিয়ে এরা ক্যালেন্ডার পরিবেশন করেছিল। সেই সব মডেলরা আজকে প্রত্যেকেই প্রতিষ্ঠিত কেউ সিনেমায় অভিনয় করছেন কেউ বা বড়ো পোষাক ডিজাইনার এর মডেল হিসাবে দেশে বিদেশে প্রতিষ্ঠা পেয়েছেন।

এইবার পুজোর মা জগদম্ভা কে রোল মডেল করে সবার কাছে দেশে বিদেশে ছড়িয়ে দিতে গাটছড়া বেধেছে www.365oranges.com এর সংঙ্গে ।

দুর্গার ব্রহ্মচারিণী রুপে Divyashree - নবদুর্গার ২য় রুপ ব্রহ্মচারিণী যখন শিব কে বর হিসাবে পাওয়ার জন্য তপস্যা করছিলেন তখন মাতা মেনকা মিনতি করে বলেছিলেন-‘উ-মা’,আর নয় মা,এতো কষ্ট কোরো না।তখন তার প্রসন্ন হয়ে  মহাদেব প্রথমে মদন ভস্ম করেন, তারপর তার চিরসঙ্গিনী দেবী পার্বতীকে পত্নীত্বে বরণ করেন।  কঠোর সাধনার রুপ টা ছিল একজন ব্রহ্মচারিণী মতোই দক্ষিণ হাতে জপমালা নিয়ে জপ করছেন আর বাম হাতে কমণ্ডলু। আলুলায়িত কুণ্ডলা। ভারি সুন্দর করুণাময়ী মুখশ্রী। নারি শক্তি  মনোসংযোগ এবং কঠোর নিষ্ঠার প্রতিকি করেই এই ফোটোসুট করা হয়েছে যাতে আগামি দিনের নারি এর থেকে অনুপ্রেরণা প্রায় এবং সময়ের সাথে সাথে এগিয়ে চলে।

 দুর্গার সিদ্ধিদা রুপে Swastika - এই সিদ্ধিই মায়ের দরজা জুড়ে দাঁড়িয়ে আছে। এই সিদ্ধির প্রলোভন বা মোহ সহজ নয়। এতেই আটকে গেলে মায়ের দরজা আর সে ভক্ত খোলা পায় না। “সিদ্ধ-গন্ধর্বযক্ষাদ্যৈঃ অসুরৈঃ অমরৈরপি/সেব্যমানা সদা ভূয়ৎ সিদ্ধিদা সিদ্ধিদায়িনী”। দেবী সিদ্ধিদাত্রী অবোধ সন্তানকে ভুলিয়ে রেখেছেন তাকে ছেলেখেলা দিয়ে, তার মুখে রঙিন চুষিকাঠি দিয়ে নিজে দূরে সরে রয়েছেন। সাধ্য বস্তু ভুলিয়ে দেয় এই পার্থিব সিদ্ধির মোহ।এ জগতে সকল প্রকার জীবই জীবনের অভ্যুদয় ও নিঃশ্রেয়সের জন্য এই জগদম্বা জগজ্জননী সিদ্ধিদাত্রীর কৃপাপ্রার্থী।

 এই প্রতিকি করে নারীসমাজ কে আরো শক্তির আধার ভাবে দেখানো হয়েছে যাতে তারা এইরকম শক্তি এবং এই রকম গুনের জন্য নিজেদের কে তৈরি করতে পারে।






দুর্গার কুষ্মাণ্ডা রুপে Rianna -‘উষ্মা’ শব্দের মানে তাপ। ‘কু’ মানে কুৎসিত-কষ্টদায়ক তাপ হচ্ছে ‘ত্রিতাপ’। আধিভৌতিক - আধিদৈবিক ও আধ্যাত্মিক এই ত্রিতাপই জীবের দুঃখের কারণ। সর্বপ্রকার বন্ধনের কারণ ত্রিতাপ। জীব সদা জর্জরিত এই ত্রিতাপে। এর হাত থেকে নিষ্কৃতি লাভই জীবের চরমকাম্য। এই ত্রিতাপ ‘কুষ্মা’ যিনি উদরে ধারণ করেন গ্রাস করেন, তিনিই কুষ্মাণ্ডা। 

   এই প্রতিকি বহন করে জগতের সমস্ত দুঃখ জয় করে সমস্ত দুনিয়া কে নিজের বশে আনার প্রচেষ্ঠা নারি জাতিকে উদ্বুদ্ধ করবে।নারী জাতি অসম্ভব ও জয় করে নিজের বশে আনবে।

দুর্গার কাত্যায়নী রুপে Kriti - নবদুর্গার ৬ষ্ঠ রুপ কাত্যায়নী ,পুরাকাহিনি অনুসারে কাত্যবংশীয় ঋষির মানষকন্যা হচ্ছে কাত্যায়নী যা তপস্যা করে উনি লাভ করেন। কাত্যায়নী দুর্গাপুজো নামে ও খ্যাত। 

এই প্রতিকি তে নারী জাতির ক্ষমতা এবং বরদান কে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। এবং সমস্ত নারি জাতির সাহস কে বাহবা দেওয়ার মতো কাজ করবার জন্য উৎসাহিত করা হয়েছে।

দুর্গা মা  রুপে  Mimi - সর্ব  শক্তির আধার দুর্গা দশভুজা, যে যেকোনো শক্তির বিরুদ্ধে গর্জে উঠতে পারে। কোনো বাধাই তার কাছে কোনো কিছু নয় । দুনিয়া তার ত্রিনয়নে, হাতে দশমহাবিদ্যা অসাধ্য তাঁর কিছুই নয়।

এই প্রতিকি তে নারিকুলের সমস্ত শক্তির অধিশ্বর হিসাবে বোঝানো হয়েছে তাঁরা দুনিয়া কে জয় করতে পারে।
Sarees - Darzee by Snehasish Bhattacharya
 
Look & Styling - Indroneel Mukherjee
 
Mimi's accessories - Darzee & IM
 
Fface Girls accesories - Studio Eye


আমার কোলকাতা তোমায় আমি ভালোবাসি....এই কথাটা কোলকাতার মানুষ বারে বারে প্রমান করে দিয়েছে। সবেতেই কোলকাতা মানবিকতার খাতিরে কতো এগিয়ে আরেক বার সেটা প্রমান করতে চলেছে। গ্লিটার ই্ভেন্ট ও নাগিট এন্টারমেন্টের সহযোগিতার হাত ধরে কোলকাতায় হতে চলেছে বিরাট ডান্ডিয়া উৎসব ২০১৪।



  এবারে কোলকাতার বিভিন্ন বৃদ্ধাশ্রম ও প্রতিবন্ধি বাচ্চাদের কে বিশেষ ভাবে উৎসবে হাজির করে তাদের এই উৎসবের শরিক করতে চলেছে এই ডান্ডিয়া উৎসব ২০১৪। এতে উপস্হিত থেকে উৎসব কে সাফল্যমন্ডিত করার জন্য বলিউড থেকে আসছেন অভিনেতা গোবিন্দা, হিমান্স কোহলি এবং অভিনেত্রী অম্রিতা রাও।
টিকিটের মুল্য ৫০০ টাকা করে প্রতিদিন। ৩ দিন ধরে বিকাল ৪ টা থেকে রাত্রী ১২ টা পর্যন্ত্য এই উৎসব চলবে । প্রথমদিন প্রবেশ আমন্ত্রনমুলক। বৃদ্ধা ও প্রতিবন্ধি শিশুদের জন্য কোনো প্রবেশমুল্য নেই। সিজন টিকিট নিলে ৮০০ টাকায় তিন দিন সর্ব জনসাধারন প্রবেশ করতে পারবেন।

২য় দিন শিশুদের ফ্যাসন শো ( ২ - ১২ বছরের শিশুদের জন্য) এবং গেম শো অন্যতম আকর্ষন হিসাবে থাকছে।

৩য় দিন ডান্ডিয়ার অন্যতম বিরাট শো তাতে ট্রাডিশানাল এবং ডিস্কো থিমের মেলবন্ধন হবে।

কোলকাতা যে নামে নয় কাজে তিলোতমা সবার শ্রেষ্ট্য আসন লবে তা এই উৎসবের মরসুমে দেখিয়ে দিল। দিল সে ডান্ডিয়া উৎসব ২০১৪ একটা ইতিহাস সৃষ্টি করতে চলেছে।
এই উৎসবে আবাল বৃদ্ধবণিতা ও সমস্ত প্রতিবন্ধি শিশুরা এখানে উপস্হিত হয়ে একসংঙ্গে উৎসবে সামিল হবে।



The Party People এবং The Park, Kolkata এর সহযোগিতায় কোলকাতায় একটি সংবাদ সন্মেলনের আয়োজন করা হয়েছিল। দেশি বলিউড ও ইলেকটনিক মিউসিকের মেলবন্ধনে এক নতুন ধরনের ব্যান্ড আত্মপ্রকাশ করলো। এই মিউসিক ফেস্টিভ্যালের সাক্ষি হয়ে কোলকাতা শহরের নামকরা ১০ টি ডি.জে তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য DJ Akash, DJ Kunal Bose, DJ Rishi, DJ CAS, এবং আরোও অনেকে। তাঁদের সংঙ্গে Mr. Indeep Bakshi ও VDJ Parth Rawal এবং কুলদিপ সিং বেদিও উপস্হিত ছিলেন।


এইদিনে সংবাদ সন্মেলনে আলোচনার বিষয় ছিল এটাই যে " বলিউডের গানের বিবর্তনের সাথে সাথে ইলেকটনিক মিউসিকের সংমিশ্রনে এক নতুন ধারার মিউসিক সৃষ্টি হয়েছে যা বিশ্বে সবার কাছে সর্বসময় সমাদৃত হয়েছে।"



কে ছিল না এই অনুষ্ঠানে প্রায় গোটা সুরের জগতের মানুষরা এখানে উপস্হিত হয়েছিলেন এই মিলন সন্ধাতে .... ঊষা উথুপ, ওস্তাদ্ রসিদ্ খান, প্রাক্তন মিস ইন্ডিয়া ইন্টার ন্যাশানাল রিচা শর্মা, জেনারেল ম্যানেজার প্রমোদ ভান্ডারি, ডিজে আকাশ রোহিরা, এবং মি. আমন চোপরা ও কমল তালরেজা, সিদ্ধার্থ স্বায়নসুখা এবং অনিতা আগরওয়াল।




ঊষা উথুপ আমাদের প্রতিবেদক কে একান্ত সাক্ষাতকারে বললেন  " আমি খুব আনন্দিত যে এই অল্প বয়সি ছেলেমেয়েরা খুব দ্রুততার সংঙ্গে বলিউড মিউসিক এবং ইলেকটনিক মিউসিকের ধারা টি নিজেদের দখলে করে নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখছে। আমি ওদের সাফল্য কামনা করছি। ওরা খুব সুন্দরভাবে বিশ্বে বিনোদনের দুনিয়ায জায়গা করে নেবে বলে আশা রাখি।"


আমাদের প্রতিবেদক কে দেওয়া সাক্ষাতকারে ওস্তাদ্  রশিদ্ খান জানালেন তাঁর মনের কথা " মিউসিকের প্রতি আমার ভালবাসাই আমাকে আজ এই সন্মেলনে টেনে এনেছে। আমার পরিপুর্ণ সমর্থন তাদের প্রতি সবসময় থাকে যারা মিউসিক কে সাধারন মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে দেয় ভালোবাসা হিসাবে। বলিউডের শিকড় তাঁরা স্পর্শ করে যারা মিউসিক এ নিত্য নতুন ধারা প্রবর্তন করতে পারে। কারন এটাই সারা বিশ্ববাসির মনে আলোড়ন তোলে।"



মিস ইন্ডিয়া ইন্টারন্যাশানাল রিচা শর্মার মুখে শোনা গেল তাঁর নিজস্ব অনুভুতির কথা " আমি এই রকম একটি অনুষ্ঠানের মধ্যে নিজে জড়িত হয়ে খুবই গর্বিতবোধ করছি। এই ধরনের নতুন মিউসিক সারা বিশ্বে পরিচিত লাভ করবে এমন সবাই এটাকে ভালোই বাসবে আমার ই মতো আশা করছি।






ঘুরতে ঘুরতে চলে গিয়েছিলাম কোনো এক নৃত্যের দরবারে মঞ্চের নাম আজ আর মনে রেখাপাত করেনি সময়ের কারনে লিখতেও ভুলে গিয়েছিলাম। কিন্তু মনের স্মৃতিতে বার বার উকি মারছিল অনু্ভুতি। যখন আমি সেই দরবারে প্রবেশ করলাম দুর থেকে যেন কেউ বলছিলো আপনাকে আমাদের সভায় আমন্তন করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। শুনেই মনটা খুশিতে ভরে গেলো যারা আমরা ফটো জানালিষ্ট তারা সব জায়গায় ই অপাথেয়। অনেক দয়া করে আমাদের ছবি তুলতে দেয় সংবাদ দেয় আবার অনেকেই বলে আপনাকে কে নিমন্তন করলো এখানে আসবার জন্য। ----





এখনকার দিনে হয়তো অনেকেই মাথা নিচু করে বড়দের পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করার কথা ভুলেই গেছে, কিন্তু এখানে এসে ডঃ দেবযানি দিদির ছাত্র - ছাত্রীরা ছোট ছোটো পায়ে হেটে বড়দের প্রণাম এবং শুভেচ্ছা জানাতে মনে পড়ে গেলে পুরোনো দিনের কথা আমরাও কোথাও কিছু করতে গেলে বড়দের প্রণাম ও আর্শিবাদ নিতাম। সেই চিন্তাধারা কিন্তু এখনো এদের মধ্যেই বিত্তমান। মনটা আরোও খুশিতে ভরে গেল। এই সব শিশুরা সবাই " সুর্যকিরণ" হেরিটেজ স্কুলের ছাত্র-ছাত্রী। এই স্কুলের পরিচালন সমিতির সবাই আপ্লুত এই দেখে যে ডঃ দেবযাণী দিদি এইসব স্টুডেন্ট দিয়ে এতো সুন্দর একটা নৃত্যের ব্যাবস্হা করেছেন।" সুর্যকিরণের "পক্ষে মিণাক্ষি দিদি  বললেন অসাধারন সুন্দর চিন্তাভাবনা আর খুব ধৈয্য দিয়ে সব ছোট ছোট শিশুদের দিয়ে নৃত্য পরিচালনা যে সে ব্যাপার নয় এটা একটা বেশ বড়ো পদক্ষেপ এইচ.আই.ভি ধারক শিশুদের দিয়ে এইরকম একটা অনুষ্ঠান পরিচালনা করা। "






বিখ্যাত নৃত্য সম্রাট কোহিণুর সেন বরাট বললেন " এই ধরনের ভারতীয় নৃত্যকে যারা বহন করে চলে তাঁদের পাশে সবসময় আছি। দেবযাণি খুব সুন্দর কাজ করছে।
দেবযানি চালিয়া কথা প্রসঙ্গে যোগ দিলেন " আমি ১৯৭৯ থেকে বস্তির বাচ্চাদের মুক্ত ক্লাস করাই। কিন্তু দেবযানির নাচের স্টাইল ই আলাদা। ওর স্বভাব আর গুনে ছাত্র-ছাত্রীর ভিড়ে ভিড়াকার হল পুরো ভর্তি ওর নাচ দেখার জন্য। ও যেন আরোও এগিয়ে যাক এই শুভকামনা করছি।
ডঃ দেবযানি দিদি কথা প্রসঙ্গে জানালেন " ওনার কাছে ওনার ছাত্রছাত্রীরা নিজের ছেলেমেয়ের মতো আর সবাই যে ওনার ছেলেমেয়েদের কাজের উৎসাহ দিতে এসেছেন তাঁতে উনি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করলেন। আর জানালেন নাচ ওনার কাছে পুজা।
"As I feel in dance and try to feel and enjoy like my feel from dance like my heart." AtmaSanganam "
জীবাত্মা থেকে পরমাত্মা, সর্বত্র শান্তি বিরাজ করুক। মধুময় হোক জীবন।

" প্রেম শুধু প্রেম "

কাহিনি , চিত্রনাট্য, সংলাপ - অত্রি ভট্টাচার্য্য
*************************************************************************************
*****************************************************************************
 

গল্পের নামের সংঙ্গে চরিত্রগুলি খুবই মানানসই পরিচালক ভি.ভাস্কর মেলবন্ধন ঘটিয়েছেন নতুন ও পুরাতন শিল্পিদের। গল্পটি একটি ত্রিকোন প্রেমের আবহবত্ত নিয়ে তৈরি হয়েছে। গান করেছেন জুবিন, অভিনেত্রি সোমা চক্রবর্তি,উশ্রী চক্রবর্তি এবং নুসরৎ জাহান এতে অভিনয় করেছেন। এছাড়া ঘটকের ভুমিকায় সমির মুখার্জী ও অভিনেতা অভিশেখ চাটার্জি, শক্তি চাটার্জি আছেন।

  প্রেম একজন বড় ব্যাবসাদারের ছেলে। সদ্য বিদেশ থেকে পড়াশুনা করে ফিরে বন্ধু বান্ধব নিয়ে "উল্লাস" বার এ যায়। সেখানে গিয়ে বার সিংগার নীলের প্রেমে পড়ে যায়। কিন্তু সময়ের ঘুর্ণিবত্তে নীল নারি প্রাচার চক্রের কু-নজরে পড়ে যায় এবং তাতে সে মৃত্যু বরন করে। কিন্তু তার পুনজন্ম হয় বিখ্যাত সার্জনের দৌলতে সে ফিরে আসে নতুন মুখ নিয়ে প্রতিশোধ নিতে যাদের জন্য সে মৃত্যুমুখে পতিত হয়। কিন্তু প্রেম ও তাকে চিনতে না পারলে প্রতি মুহুর্তে অনুভব করে এবং শেষ পর্যন্ত্য তাদের মিলন হয়। প্রকৃতি তাদের প্রেমের কাছে হার মানে। গল্পটি খুবই সুন্দর রোমান্টিক এবং এ্যাকশনে ভরা একটি মিস্টি প্রেমের গল্প। শ্রীগ্রই আপনাদের সামনের বড় পর্দায় আসতে চলেছে।


পি.সি. চন্দ্র গ্রুপ ও পঙ্কজ মল্লিক মিউসিক এবং আট্ ফাউনডেশন সহযোগিতায় কোলকাতায় IICR ,অবনিন্দ্র টেগোর গ্যালারিতে ১৫ থেকে ২২ শে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত্য  এক চিত্রকলার প্রদর্শনির আয়োজন করা হয়েছে।




এখানে দুর্গার মহিমার চিত্রকলা দিয়ে সাজানো হয়েছে। এখানে  শানু লাহিড়ি, রামতনু বন্দোপাধ্যায়, অজ্ঞলি এলা মেনন, যোগেন চৌধুরি,  শুভপ্রসন্ন, অনুরিমা চৌধুরি, রাজিব গুপ্তা, সমিক দে এবং উমা সিদ্ধান্ত, শঙ্কর ঘোষ, তাপস সরকার, চন্দন রায়,রাম কুমার মান্না এবং আরো বিশিষ্ট মানুষের শিল্পকলার নিদর্শন দেখতে পাওয়া যাবে।

আমরা সেই ছোটবেলা থেকে মহালয়ার দিন ভোরের বেলা চার টে বাজটে না বাজতেই রেডিও চালিয়ে দিতাম যে মহিষাশুর মর্দিনি শুনবো। এটা আমাদের বাঙালির অন্য সব কিছুর মধ্যেও একটা জায়গা করে নিয়েছিল । পঙ্কজ মল্লিকের এই অবদান চিরদিন বাঙালি মনে রাখবে।
পঙ্কজ মল্লিক ছিলেন অনেক বহুমুখী প্রতিভার অধিকারি তিনি একদিকে কণ্ঠশিল্পী, সুরকার, সঙ্গীত পরিচালক, অভিনেতা, নাট্যকার, এবং লেখক সবদিকেই সমান ভাবে পারদর্শী ছিলেন।







ভারতীয় সিনেমার শতবর্ষকে সামনে রেখে মিডিয়া ওযার্কশপের প্রযোজনায় আসতে চলেছে " টলিউড" সিনেমা। পরিচালক সতির্থ দের কথায় অনেক কাঠখর পুড়িয়ে অনেক জায়গার অনুমতি নিয়ে আসছে " টলিউড" এখানে মিউসিক দিয়েছেন মিঠুন মল্লিক, প্রচুর নতুন ও পুরাতন সিনেমা অভিনেত্রী এখানে অভিনয় করতে চলেছেন। গল্পের কিছু সারাংশ হিসাবে যা জানা গেছে তা হলো প্রচুর নতুন নতুন ছেলে - মেয়েরা অভিনয় করার জন্য টলিউড এ রোজ ই আসে কিন্তু তাদের মধ্যে বেশিরভাগ ই হারিয়ে যায় বা খুব কঠিন বাস্তব পরিস্হিতির মধ্যে দিয়ে ধীরে ধীরে এগিয়ে কেউ হয়তো লক্ষে পৌঁছয় কেউ হারিয়ে যায়। এই রকম ৪ জন অল্পবয়সির টলিউড ইন্ডাস্টিতে প্রবেশ এবং তাদের সাফল্যতার চুড়ায় পৌঁছানোর গতিপথ এবং বেচে থাকার লড়াই ও স্বপ্ন পুরোনের দৈনিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকা নিয়েই এই গল্প " টলিউড"

"টলিউড" সিনেমাটি মার্চ , ২০১৫ তে হলে আসবে বলে জানা গেছে। আমরাও এইরকম একটা সুন্দর ছবির অপেক্ষা করবো কারণ অনেকদিন ধরে এইরকম গল্পের ছবি বাংলার দর্শক দেখতে পাইনি।

সতির্থ দের আরেকটি  ছবি "কলকাতা কপ্‌স"  কোলকাতা পুলিশের অনুমতি নিয়ে আসবে আগষ্ট,২০১৫ তে। কোনোসময় কোলকাতা পুলিশ নিয়ে হয়তো এইরকম সিনেমা কেউ ভাবেনি বা করতে সাহস করেনি । গল্পের শুরু কোলকাতায় ....." ইন্টারন্যাশানাল ক্রাইম র‍্যাকেট এর কোলকাতার নেটওয়াক এর হদিস পায় কোলকাতা পুলিশ। এবং সেই র‍্যাকেটের শাখা বিস্তার দেশে - বিদেশে। দিল্লির এক তরুণী সাংবাদিক এই সংবাদের সুত্র ধরে কোলকাতায় এসে উপস্হিত হয় এবং তার এই মিশনের নাম দেয় "কোলকাতা কপ্‌স"


সম্প্রতি আই.সি.সি.আর-এ অনুষ্ঠিত হয়ে গেল 
                 
             
"শ্রাবণ তুমি"

অনুষ্ঠানটি আযোজন করেছিলেন "রবি পরম্পরা"। অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ছিলেন সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায়, বেলি নাহা, ও সুলগ্না পাল। অনুষ্ঠানের প্রথমের " রবি পরম্পরা" র কর্ণধার অনিতা পাল রবি ঠাকুরের পরম্পরা বজায় রেখে যে রবি ঠাকুরের গান এবং লেখা ওনারা এখনো ধরে রেখে এগিয়ে চললেন সেই নিয়ে ওনার স্মৃতি রোমন্থন করলেন।

তিন শিল্পীর সমবেত কণ্ঠে  ‘আজি ঝরো ঝরো
মুখর বাদরদিনে’ দিয়ে গানটি মন ছুয়ে গেল আর ঠিক সেই সময় বাইরে বৃষ্টির দিনে এমন সুন্দর গান দিয়ে উপস্হাপনা মন ভরিয়ে দিলো। এরপর সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায় গাইলেন রবীন্দ্রনাথের তিনটি গান,
‘আষাঢ় কোথা হতে আজ পেলি ছাড়া’, ‘আমি কী গান
গাব যে ভেবে না পাই’, ‘অশ্রুভরা বেদনা’ এবং
গৌরীপ্রসন্ন মজুমদারের কথায় ও হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের
সুরে একটি আধুনিক গান, ‘এই মেঘলা দিনে একলা’।

বেলি নাহা গেয়েছেন মূলত আধুনিক, ‘আষাঢ় শ্রাবণ
মানে না তো মন’, ‘বৃষ্টি বৃষ্টি বৃষ্টি’, ‘দেখেছ কি
তাকে’, ‘আজ শ্রাবণের বাতাস বুকে’।

সুলগ্না পাল গেয়েছেন, ‘ওগো আমার শ্রাবণমেঘের
খেয়াতরীর মাঝি’, ‘বজ্রমানিক দিয়ে গাঁথা’।

সৈকত ও সুলগ্না দ্বৈতকণ্ঠে গেয়েছেন ‘তিমির অবগুণ্ঠনে’

শেষে তিন শিল্পী অনিতা পাল এবং অন্যান্য সকলেই
সমবেতভাবে ‘বাদল বাউল’গানটি দিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষনা হলো। অনুষ্ঠানটি চলছিল কোনো প্রেক্ষাগৃহ সেটা যেন লাগছিল না মনে হচ্ছিল যেন ঘরোয়া আড্ডায় মেতেছি আমরা অনেকদিন পর।

প্রথমেই সবার মনে প্রশ্ন জাগে " Creature 3D" টা কি ধরনের ফিল্ম? আমাদের প্রতিবেদকের এই প্রশ্নের উত্তরে সোজাসাপটা ভাষায় যা জানা গেল তার অর্থ হলো " পরিচালক বিক্রম ভাট আমাদের সেই প্রাগঐতিহাসিক যুগের দৈত্যকায় প্রাণিদের নিয়ে একটি লোমহর্ষক চিত্রকাহিনি উপস্হাপিত করবার চেষ্টা করেছেন । ছবিটা ত্রীমাত্তিক অর্থাৎ এমনি চোখে দেখা গেলেও যদি 3D চশমা পড়ে দেখা হয়, তাহলে একবারে মনে হবে যেনো চোখের সামনে জলজ্যান্ত হাড়হিম করা ঘটনা গুলো হচ্ছে; এই বুঝি ওই দৈত্যাকায় জীব টি অথবা চলচিত্রের কুশিলবরা সামনে এসে পড়লো আকাশ থেকে। তবে কেনো জানি না ছবিটি দেখে এডিটিং এ কোথাও কেটে জোড়া মনে হলো। এই কল্পবিঞ্জানের কাহিনি অনেক হলিউড ছবি হয়েছে তবে এটি একটু আলাদা ধরনের স্বাদের ছবি সেটা " বিপাসা বাসু" কথা প্রসঙ্গে জানা গেল।














সিনেমার সুটিং মুম্বাই এবং উটি তে হয়েছে।অহনা ( বিপাসা বাসু) একটি জঙ্গলের নিকটবর্তী হোটেল চালায় নানা্ভাবে টিভি,মিডিযায় প্রচার করে তার ব্যাবসা জমে উঠেছিল। তাঁর বোর্ডার দের সে নানা রকম মনোরঞ্জনের ব্যাবস্হা ও সবরকম সুবিধার দিকে নজর রেখেই পরম মমতায় সে সাজিয়ে তুলেছিল তাঁর হোটেল। জীবনের যুদ্ধে সংগ্রাম করে একজন নারীর নিজের পায়ে দাড়ানো যে কতো কঠিন পরিস্হিতির মধ্যে দিয়ে যেতে হয় এই সিনেমায় তার বহিঃপ্রকাশ পেয়েছে। প্রেম ভালবাসার থেকেও অনেক সময় নিজের দায়িত্ববোধ কতোটা তীব্র হয়ে ওঠে সেটা বার বার প্রকাশ পেয়েছে। এই গল্পে অহনা কে লড়াই করে বাঁচতে হয়েছে এক অদ্ভুত প্রাণি যার সমন্ধে কেউ জানে না । প্রতিমুহুর্তে মৃত্যু যেখানে হাতছানি দিয়ে ডাকছে। অসম্ভব ভালো অভিব্যাক্তি অহনার ( বিপাসা বাসু) চোখে মুখে ফুটে উঠেছে।



 অসামান্য নির্দেশনা কিন্তু VFX টেকনলজি ব্যাবহার করে ওই দৈর্ত্যকৃতি দানবের সমস্ত চলাফেরা,এবং খুটিনাটি দেহের প্রতিটি অংশ করা হলেও কিছু কিছু সিনেমার জাযগায় মনে হয়েছে যে ছবির মানুষগুলি আলাদা ও পেছনের ওই দানবকৃতির অংশটি আলাদা ; কিছু কিছু জায়গায় মনে হয়েছে পেছনের ফ্রেম আলাদা সুটিং হয়েছে আর সামনের সুটি আলাদা লোকেশন এ হয়েছে এডিটিং জোড়া টা ঠিক হয়নি দায়সারা কাজ হয়েছে। তবে কিছু জাযগায় বেশ ভালো এডিটিং হয়েছে যেখানে শুধু দৈর্ত্য টা সিনেমার পর্দা ছেড়ে একবারে গায়ের উপর তার লোমশ আগুল বাড়িয়ে ধরতে চলে আসে ( 3d চশমা দিয়ে দেখলে )। 



সিনেমাটির মধ্যে প্রতিটি গান সিনেমা টিকে খুব সুন্দর ভাবে এগিয়ে নিয়ে যায়।

Creature 3D Cast Details


Director : Vikram Bhatt.

Producer : Krishan Kumar, Bhushan Kumar

Star Cast : Bipasha Basu, Imran Abbas  Naqvi

Music : Mithun

Writen : Sukhmani Sadana, Vikram Bhatt

Banner / Studio : BVG films

Genre : Horror

Language : Hindi

Country : India
বর্ণপরিচয় এর  ( (AN NGO CRAFTING A DIFFERENCE) সদস্যবৃন্ধরা ৮ই সেপ্টেম্বর একটি র‍্যালির আয়োজন করেছিল গড়িয়াহাট মোড় থেকে ভবানিপুর মুক্তাদল পর্যন্ত্য। এতে সমাজের অনেক বিশিষ্ট মানুষরা অংশগ্রহন করেছিলেন। মুক্তাদল ক্লাবে এর প্রাঙ্গনে পথ শিশুদের পেন, পেন্সিল, খাতা , রবার শিক্ষার উপকরন দেওয়া হয়।



 এতো সুন্দর অনুষ্ঠানে বর্ণপরিচয় ও মুক্তাদলের সমস্ত সদস্যরা সমভাবে সবাইকে কিছু করার তুলে ধরার মানসিকতা নিয়ে এগিয়ে চলেছে। ওদের প্রতি শুভকামনা রইল এখন খবরের পক্ষ থেকে সু্‌হৃিদ ঘোষ।


তবলার জগতের শিল্পী সুব্রত ভট্টাচার্য এর নতুন উপহার নাদ্ মিউজিক ব্যান্ড  প্রেস ক্লাবে একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ঘোষিত হলো। এটি পরিচালনা এবং প্রমোশনের জন্য নুগেট এন্টারটেনমেন্ট কোঃ দায়িত্বভার গ্রহন করেছে। "EXOTIC MUSICAL EXTRAVAGANZA" উত্তম মঞ্চে পরিবেশিত হবে ১০ ই সেপ্টেম্বর,২০১৪ সময় ৬ ঘটিকায়। প্রবেশ অবাধ।

 

আমাদের প্রতিনিধির সংঙ্গে সুব্রত ভট্টাচার্য বললেন তার নুতন রিদিম কোযাটার এর ফুসন মিউসিকের কথা, এতে ৪ জন ইন্টুমেন্ট,সেতার বাজাবে সংঙ্গে মেলোদিও থাকবে।এই পুজোতে ওনার থিম মিউসিক শুনতে পাওয়া যাবে ভবাণিপুরের পুজো মন্ডবে। উনি আরো ও বললেন যে সময়ের সাথে সাথে কমপিউটার মিউসিক এর চল আমাদের সময়কালে বেড়ে চললেও মানুষের সৃষ্টি ছাড়া নতুন ধরনের সুর তৈরি হওয়া সম্ভব নয় আর পুরোনো ঐতিহ্যের কদর সবসময় চিরকাল ধরে বজায় থাকবে বলে উনি আশাবাদি। নতুন প্রজন্ম যারা এই সুরের জগতে প্রবেশ করেছে তাদের উদেশ্যে তার পরামর্শ যে ধৈয্য ধরে শিখে যাও আর ক্রমাগত রোজ প্র্যাকটিস করো দেখবে একদিন সফলতা আসবেই। 


                             নুগেট এন্টারমেন্ট এর পক্ষ থেকে ইন্দ্রাণি রায় বললেন ওনারা বাঙালি কালচার এবং পশ্চিমবাংলার উন্নয়ন এ সামিল হয়ে এই সব সম্ভাবনাময় প্রতিভাগুলো তুলে আনতে চান যাতে সর্বত্র বাংলার জয় জয়কার হোক।





টিভি অভিনেতা মোহাম্মদ নাজিম তার আসন্ন বলিউড ফিল্ম "প্লট নং 666" এর প্রচারের জন্য কলকাতাতে এসেছিলেন।

হাজার হাজার ভক্তের সমাবেশে মধ্যেই মোহাম্মদ নাজিম তার ফিল্ম "প্লট নং 666"  প্রচারের জন্য এক রাজ্য থেকে এক শহর থেকে অন্য শহর ভ্রমণ করে চলেছেন।

Stun D Sun এ আযোজিত এক প্রেস কনফারেন্সে সমস্ত মিডিয়ার সামনে সিনেমায় তার চরিত্র সমন্ধে বলতে গিয়ে বললেন "
আমার চরিত্র এখানে ভবিষ্যতে কি ঘটতে চলেছে তার পুর্বা্ভাস আমি আগে থেকেই পেয়ে যাই, এবং সেটার পরিপেক্ষিত ঘটনা নিয়েই এই চলচিত্রে বহিপ্রকাশ পেয়েছে।
"আমি  আমার কোলকাতার সমস্ত সমর্থকদের সংঙ্গে দেখা করতে পেরে এবং কোলকাতা ভিজিট করতে পেরে খুব খুশি এবং আমি আমার আসন্ন বলিউড সিনেমায় "প্লট নং 666" এ এই সুযোগ করে দেওয়ার জন্য সব মানুষকেই আমার শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ জানাছি।

                  "প্লট নং 666" একটি অদ্‌ভুতুরে পেক্ষাপটে তৈরি হয়েছে । আমি যাদের সংঙ্গে কাজ করি তারা আমার বন্ধুর মতো তারাই আমাকে প্রতিনিয়ত সাহস যুগিয়েছে যে আমি এই রোল টা করার পক্ষে পুরো মানানসই। আমার কাছে এই "প্লট নং 666" এর চিন্তাধারনা খুবই অনুপ্ররিত করেছে এবং আমি নিশ্চিন্তে বলতে পারি আপনাদের ও ভালো লাগবে একবার আপনার কাছাকাছি হলে গিয়ে দেখলে।

Cast & Crew

Banner : Pen N camera international
Language : Hindi
Director : Aziz Lee
Producer : Dushant Khona.
Star Cast : Mohd Nazim
Music director : Shibani kashyap. Akash das
Screenplay : Wasim Khan

লোপামুদ্রা মন্ডল ডিজাইন জগতে অতি পরিচত নাম । গত ২৯- ৩০ শে আগষ্ট ডিজাইনার লোপামুদ্রা মন্ডল  দ্বারা পরিচালিত এক সুন্দর প্রদর্শনির হয়ে গেল পার্ক হোটেল এ।  " Make A Wish Foundation" চ্যারিটির অর্থ সাহায্যে দুর্গা পুজোর ঠিক আগে আগেই হয়ে গেল এই প্রদর্শনি। এখানে আগতরা সবাই ইন্ডিয়ার বিভিন্ন প্রদেশ থেকে তাদের ডিজাইনের ডালি নিয়ে উপস্হিত হয়েছিলেন পুজোর আগে সবাইকে নতুন কিছু উপহার দেবেন এবং নিজেদের শিল্পকলা কোলকাতার মানুষদের কাছে তুলে ধরবেন বলে।

এদের মধ্যে কিছু জনের তো নাম না বললে চলে না যেমন   Rhyea দিল্লীর ADOR, Debarun, Sharmis, Fooba মুম্বাই থেকে,ফেলুর এর ডিজাইন Riddhima Chawla, ফুলিয়ার তাঁতের শাড়ি, স্টুডিও আই - লোপামুদ্রা মন্ডল সাহার এবং আরো অনেকের ডিজাইন চোখে পড়ার মতো।




এই প্রদর্শনির কর্মকতা লোপামুদ্রা দিদি একটি নতুন বুটিক সৃজনির কথা প্রসঙ্গে বললেন এখানে আমি সব নতুন ও পি পুজা ও আগত দিয়ালির কথা ভেবে সব বেছে বেছে বিভিন্ন প্রদেশ থেকে খুঁজে খুঁজে সর্বশ্রেষ্ঠ জিনিসের ফ্রেস কালেকশন নিয়ে পুজোর আগে উৎসবের আমেজ সবার মধ্যে ছড়িয়ে দিতে চেয়েছি।







 

                                                                    প্রদর্শনি শুরু হতে না হতেই বহু মানুষের ভিড়ে জমজমাট একেবারে তার মধ্যে বিভিন্ন বিশিষ্ট ব্যাক্তিদের আনাগোনা প্রদর্শনি কে এক অন্য মাত্রা জুড়ে দিয়েছিল। এর মধ্যেই সিনেমা জগতের তারকারাও উপস্হিত ছিলেন এই কেনাকাটা করার জন্য। রিতুপর্না সেনগুপ্ত এবং পল্লবী চ্যাটার্জী এসেছিলেন তাদের নিত্য প্রয়োজনিয় জিনিস কেনাকাটা করতে ও নতুন জিনিসের রস আস্বাদন করতে। কোলকাতার মানুষ পুজোর আগে এই রকম একটা সুযোগ পেয়ে কেনাকাটি করতে সময় নষ্ট করেনি কারুন একজায়গায় সব মনের পছন্দের জিনিস আর সাধ্যের মধ্যেই যে।

দুর্গা পুজো তো এসে গেল জানলার ফাঁক দিয়ে উকি মারছে আর " পুজা হাট" এই দুর্গা পুজোর শুরুর আগেই ফ্যাশনের এক অসাধারন প্রদর্শনি আইস স্কেটিং রিং এ করে মাতিয়ে দিল। দিল্লি , লক্ষ্ণ থেকে শুরু করে সারা বিশ্ব  অনেষ্বন করে পোষাক ও ডিজাইনের এক বিরাট মেলার আয়োজন করেছিল । তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো লক্ষ্ণ থেকে অনিতা বুটিক, শিইম দিল্লি থেকে, বেণারসি ওয়েব সরাসরি বেণারস থেকে , রণবির মুখার্জির ডিজাইন কল্পনা,ভেদা দ্য ফেন্স নট্,ফুলিয়া থেকে রিসিটা হ্যান্ডলুম,  এবং আরো ভালো ভালো ডিজাইনের সম্বার নিয়ে এই প্রদর্শনিতে অংশগ্রহন করেছেন।

এই অনুষ্ঠানটি প্রদিপ জ্বালিয়ে শুভ সুচনা করলেন বিখ্যাত ডিজাইনার সর্বরি দত্ত।





পুজা হাট সবসময় ই চেষ্ঠা করে ফ্যাশন এবং লাইফ স্টাইলের উপর সবাইকে সুযোগ করে দিতে। এখানে সব সামিয়িক কালের ডিজাইন এবং ওয়েষ্টান থেকে ইন্ডিয়ান সব রকমের ই বৈচিত্র দেখতে পাওয়া যায়, এছাড়াও টেক্সটাইল ইন্ডাস্টির এবং প্রিন্টিং কাপড়ের ও সম্ভার দেখতে পাওয়া যায়। প্রচুর নতুন ধরণের জুয়েলারি দেখতে পাওয়া যায়।বাড়ি সাজাবার আসবাব পত্রে নতুনত্ব ডিজাইনের স্টল গুলো চোখে পড়ার মতো।





কর্মকতা অনুপম মুখার্জির থেকে জানা গেল পুজা হাট ইতিমধ্যেই জয় করে নিয়েছে নতুন প্রজন্মের যুবক যুবতিরা। ফ্যাশন এবং লাইফস্টাইল জগতে একটা সাক্ষর রেখে গেল এই পুজা হাটের প্রদর্শনি । এই প্রদর্শনি তে  ক্রেতারা সুযোগ পান বি্ভিন্ন ফ্যাশন ও লাইফ স্টাইলের দ্রব্যগুলি আসল বিক্রেতার সরাসরি সাক্ষাত করে সঠিক মুল্যে কেনা কাটা করার। আর বিক্রেতারা সুযোগ পান তাদের দ্রব্য সঠিক ক্রেতার কাছে তুলে ধরতে।

ফ্যাশন ডিজাইনার ইন্দ্রনিল মুখার্জির তৈরি পোষাক পড়ে কোলকাতা শহরের নামি মডেলরা (Sona, Priyasha, Madhura, Nikita, Diksha, Sohini, Akbar & Abby) মিউসিকের তালে তালে র‍্যাম্পে হাটলেন।



 নারিশক্তি বিকাশে এক অভিনব প্রযোজনা ভেদিক ভিলেজ স্পা রিসোর্ট এর ।


     এই ইভেন্টের শো স্টপার পায়েল সরকার (টলিউড অভিনেত্রী)

                 শেষ মুহুর্তে নিজের উপস্হিতি দিয়ে অনুষ্ঠানটিকে আরো ও আলো  ঝলমলে করে তুলেছিলেন ।




         অনুষ্ঠানটির  প্রথমভাগে  রুবেনা চাটার্জি ও তাঁর দল এবং ভোকাল জেনিয়া দেবরা  একটি অসাধারন নৃত্য দেবি দুর্গা ( নারি শক্তির অবতার ) পরিবেশন করেন।





 

               রাতুল সরকার এবং ডি.জে আকাশ রোহিরা অনুষ্ঠান টিকে আরো সাফল্যমন্ডিত করে তোলেন।ওনাদের অনবদ্য নিত্যশিল্প সত্যি ই প্রশংসনীয়।



                     
নিউইয়র্কে উত্তর আমেরিকা বাংলা সাহিত্য সম্মেলন ২০১৪ অনুষ্ঠিত

বিশেষ প্রতিনিধি : সকল অতিথির হাতে হাতে মঙ্গলপ্রদীপ। উদ্বোধনী সঙ্গীতে কন্ঠ দিলেন স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের খ্যাতিমান সঙ্গীতশিল্পী শহীদ হাসান। মিউজিকের অনুরণনে আপ্লুত
ভর্তি দর্শক-শ্রোতা-সাহিত্য অনুরাগীরা। পড়ন্ত বিকেল ভরে উঠলো এক অনন্য অভায় জীবনের জন্য সাহিত্য- এই মুখ্যবাণীকে উপজীব্য করে নিউইয়র্কে উত্তর আমেরিকা
বাংলা সাহিত্য সম্মেলন-২০১৪ অনুষ্ঠিত হয়েছে ভাষা শহীদ, বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলা ভাষা-সাহিত্যের প্রতি সম্মান দেখিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালনেরমধ্য দিয়ে শুরু হয় অনুষ্ঠান। এবারের সাহিত্য সম্মেলনের প্রধান আয়োজক ছিল গাঙচিল সাহিত্য আসর ও প্রবাসী ফাউন্ডেশন ইউএসএ। বিশিষ্ট কবি ফকির ইলিয়াস ও ছন্দা বিনতে সুলতানের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সম্মেলনের হলরুম ছিল কানায় কানায় পূর্ণ। ২৯ জুলাই ২০১৪ শুক্রবার বিকেলে জ্যাকসন হাইটসের সুপরিচিত 'জুইশ সেন্টারে' অনুষ্ঠিত হয় এই সম্মেলন। সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন সাপ্তাহিক ঠিকানা'র সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি, বিশিষ্ট সমাজসেবক -সাংবাদিক, সাবেক সংসদ সদস্য এম এম শাহীন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, সাবেক সংসদ সদস্য মনিরুল ইসলাম, সাবেক সংসদ সদস্য অনিুজ্জামান খোকন, বিশিষ্ট লেখক ডঃ অর্ভিন ঘোষ, বাংলাদেশ টেলিভিশনের সাবেক মহাপরিচালক এ কে এম সালামতউল্লাহ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ডঃ গিয়াস উদ্দীন ও কবি তমিজ উদদীন লোদী।
 সম্মেলনে 'বাংলা সাহিত্য দেশে বিদেশে'- শীর্ষক আলোচনায় অংশ নেন- লেখক প্রতীপ দাশগুপ্ত, লেখক ও সাংবাদিক হারুন চৌধুরী, লেখক i^স্বপন বসু, সাংবাদিক শাখাওয়াত হোসেন সেলিম, সাপ্তাহিক জন্মভূমি সম্পাদক রতন তালুকদার, বিশিষ্ট সাংবাদিক মনজুর আহমদ, লেখক প্রদীপ মালাকার, ও লেখক মোহাম্মদ জয়নাল আবেদীন।'অভিবাসী সাহিত্য ও ধারাবাহিকতা'- শীর্ষক আলোচনায় অংশ নেন কবি তমিজ উদদীন লোদী। তিনি বলেন, একজন কবি কিংবা লেখক অভিবাসী হবার পর তার দুটো ঠিকানা গড়ে উঠে। একটি তার জন্মভূমি আর অন্যটি তার নিজের বাসভূমি। কিন্তু বিশ্বসাহিত্য পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, ঐ লেখক তার জন্মভূমিকে আবর্তন করেই রচনা করেন তার মূল্যবান সাহিত্য। তিনি বলেন, এই গ্লোবাল ভিলেজ আমাদেরকে খুব কাছাকাছি নিয়ে এসেছে। তাই অভিবাস শব্দটি এখন বিশ্বগ্রাম।কবি তমিজ উদদীন লোদী বলেন, অভিবাসে থেকে অনেক বড় বড় সাহিত্যিক তাদের পাঠকপ্রিয় লেখাগুলো লিখেছেন। এখনও লিখছেন। এই উত্তর আমেরিকা থেকেও এমন সাহিত্য রচিত হবে সে প্রত্যাশা আমরা করেই যাচ্ছি।পশ্চিম বাংলার খ্যাতিমান সাহিত্যিক ডঃ অর্ভিন ঘোষ তার নিজ লেখার কয়েকখণ্ড পড়ে শোনান। তিনি বলেন- এমন আয়োজন প্রজন্মকে শাণিত করবে।বাংলাদেশ টেলিভিশনের সাবেক মহাপরিচালক এ কে এম সালামতউল্লাহ তার বক্তব্যে বলেন, বাংলা বিশ্বের ষষ্ঠ প্রধান ভাষা। এই ভাষার ইতিহাস-ঐতিহ্য খুব উজ্জ্বল। তিনি বিদেশে নিজ প্রফেশনের প্রয়োজনেই বাংলা ভাষা শেখার জন্য প্রজন্মকে আহ্বান জানান। তিনি বলেন, একজন ডাক্তার কিংবা একজন আইনজীবী যদি একটি ভাষায় কথা বলা কিংবা লেখার কৃতিত্ব দেখাতে পারেন- তা কিন্তু তার পেশাগত জীবনকেই সমৃদ্ধ করবে। তাই বাংলা শেখা উচিৎ নিজের প্রয়োজনেই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও যুক্তরাষ্ট্রে ভিজিটিং প্রফেসর ডঃ গিয়াস উদ্দীন বলেন, আমরা যেখানেই থাকি না কেন, যেন শিকড়ের সন্ধান ভুলে না যাই। তিনি বিজ্ঞান মনস্ক সাহিত্যের উপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বলেন, উত্তর আমেরিকা উপাত্তের দেশ। এখানের আর্কাইভ আমাদেরকে পড়াশোনার দরজা অবারিত রেখেছে। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সাবেক সংসদ সদস্য মনিরুল ইসলাম বলেন, এটা আশার কথা আমেরিকায়ও গড়ে উঠছে মিনি বাংলাদেশ। এখানে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের প্রদীপ জ্বলছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটির অভ্যুদ্বয়ের মাধ্যমে বিশ্বে বাংলা ভাষা এখন আন্তর্জাতিক মাতৃভাষার পথটি দেখিয়েছে। আর এজন্যও প্রবাসী বাঙালীদের দান অপরিসীম। বিশেষ অতিথি, উত্তর আমেরিকার প্রথম বাংলা টিভি 'রূপসী বাংলা'র মহাপরিচালক ও সাবেক সংসদ সদস্য আনিসুজ্জামান খোকন বলেন, আমি প্রায় সাড়ে তিন দশক আগে উত্তর আমেরিকায় বাংলা ভাষা-সাহিত্য-শিল্প বিকাশের যে স্বপ্ন দেখতাম, তা আজ যৌবনে এসে পদার্পণ করেছে। আমি আনন্দিত আজ লাখো বাঙালী বাস করেন এই নিউইয়র্কে। হাজারো বাংলা ভাষাভাষির পদচারণায় মুখরিত আজকের সম্মেলন। তিনি বলেন, প্রজন্ম আর হয়তো আমি যে ভূমি থেকে এসেছিলাম- সেখানে ফিরে যাবে না। কারণ অভিবাস মানেই গ্রহণ, প্রত্যাবর্তন নয়। বিষয়টি বিবেচনায় রেখেই আমাদেরকে পরবাসে নিজেদেরকে সাহিত্যে-শিল্পে শক্তিশালী অবস্থান গড়ে তুলতে হবে। প্রধান অতিথির ভাষণে বহির্বিশ্বে সর্বাধিক প্রচারিত  সাপ্তাহিক ঠিকানা'র সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি,বিশিষ্ট সমাজসেবক-সাংবাদিক, সাবেক সংসদ সদস্য এম এম শাহীন বলেন, আমি নান্দনিক সৃজনশীলতায় বিশ্বাস করি। সাপ্তাহিক ঠিকানা একুশে ফেব্রুয়ারীর জাতক। আর সেই আলোকেই ঠিকানা, বাংলা ভাষা-সাহিত্য ও অভিবাসী প্রজন্মকে আলোর দিশা দেখিয়ে যাচ্ছে গেল পঁচিশ বছর থেকে। তিনি বলেন, ঠিকানা উত্তর আমেরিকায় লেখক সৃষ্টিতে প্রহরীর ভূমিকা পালন করেছে এবং করবে। তিনি বলেন, সাহিত্য জীবনের কথা বলে। আমি একজন রাজনীতিক। সাহিত্য-শিল্প, রাজনীতি বিবর্জিত বিষয় নয়। তিনি ঘোষণা দিয়ে বলেন আগামীতে আরও বড় আকারে সম্মেলন অনুষ্ঠানে ঠিকানা সকল দায়িত্ব পালন করবে। এবারের সাহিত্য সম্মেলনের প্রধান আয়োজক গাঙচিল সাহিত্য আসর ও প্রবাসী ফাউন্ডেশন ইউএসএ কে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, ঠিকানা সকল মহৎ আয়োজনের শরিক হতে চায়। প্রধান অতিথি তার সারগর্ভ বক্তব্যে বলেন,আজকের এই সমাবেশের প্রত্যেকেই নিজ নিজ ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত। আর নিজ নিজ অবস্থান থেকে কাজ করেই আমরা আমাদের সমাজকে, আমাদের প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি। এবারে সাহিত্য সম্মেলনে দশজন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে 'সম্মাননা পদক'- প্রদান করা হয়। এবছর সাহিত্য সম্মাননা পদক পেয়েছেন, আশির দশকের শক্তিমান গল্পকার ও কবি তমিজ উদদীন লোদী। সংবাদ মাধ্যম হিসেবে পদক পেয়েছে সাপ্তাহিক ঠিকানা। শিক্ষা প্রসারে পদক পেয়েছে - খান'স টিউটোরিয়াল ও মামুন'স টিউটোরিয়াল। কন্ঠশিল্পী হিসেবে পদক পেয়েছেন বিশিষ্ট শিল্পী নীলুফার বানু লিলি ও প্রবাসী প্রতিশ্রুতিশীল শিল্পী ন্যান্সি খান। কম্যুনিটি একটিভিস্ট ক্যাটাগরিতে পদক পেয়েছেন- মাজেদা আক্তার উদ্দীন। মূলধারায় বাংলা ভাষার প্রসারে পদক পেয়েছেন- শারমিন সুলতানা। আবাসন ও সমাজসেবায় পদক পেয়েছেন বিশিষ্ট রিয়েলটর জাকির খান এবং ব্যবসা-বানিজ্য প্রসারে পদক পেয়েছেন কাজী এ হোসেন। পুরস্কার প্রাপ্তদের হাতে পদক তুলে দেন প্রধান অতিথি ও বিশেষ অতিথিবৃন্দ। পদকপ্রাপ্তদের পক্ষে খান'স টিউটোরিয়ালের নাঈমা খান বলেন, শিক্ষাই প্রজন্মের মূল হাতিয়ার। আমরা আমাদের প্রজন্মকে সুযোগ্য উত্তরাধিকারী হিসেবে গড়ে তুলবো এটাই হোক সকলের প্রত্যায়। এর পরের পর্বে ছিল স্বরচিত কবিতা পাঠ ও কবিতা আবৃত্তি। বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামকে উৎসর্গকৃত কবিতা পাঠপর্বে অংশ নেন - তমিজ উদদীন লোদী, শামস আল মমীন, সৈয়দ মামুনুর রশীদ, জুলি রহমান, মিজানুর রহমান প্রধান, কাউসারী মালেক রোজী, মোখলেসুর রহমান, সুরীত বড়ুয়া, আহমেদ ছহুল, মুনিয়া মাহমুদ, সাকিনা ডেনি, শহীদুল সরকার, ছন্দা বিনতে সুলতান, কিবরিয়া চৌধুরী, স্বপ্ন কুমার, নিখিল কুমার রায়, স্বপন বসু, শামসুল হক খান, শরিফুল আলম, মোহাম্মদ আলী বাবুল, শাইখ পীরজাদা নূরুল হুদা, নূর ইসলাম বর্ষণ, পারভীন বানু, মাহবুবুর রহমান,প্রমুখ। অনুষ্ঠানে যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নেয়া জেরিন মাঈসা'র বাংলা কবিতা আবৃত্তি সকলের কাছে ব্যাপক নন্দিত হয়। অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের মাঝে উপস্থিত ছিলেন- সাপ্তাহিক বর্ণমালার সম্পাদক মাহফুজুর রহমান, মুক্তিযোদ্ধা কমাণ্ডার আব্দুল মুকিত চৌধুরী, ডেইলি নিউ নেশনের যুক্তরাষ্ট্র প্রতিনিধি তাসের মাহমুদ, বিশিষ্ট কম্যুনিটি একটিভিস্ট নাসির আলী খান পল, ইমাম কাজী কায়্যুম, প্রমুখ। এবছরের সম্মেলনে অন্যান্য সহযোগী সংগঠনগুলো ছিল- উত্তর আমেরিকা কেন্দ্রীয় কবিতা পরিষদ,হুমায়ুন আহমেদ মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশন, রাইমিং পোয়েটস ইন্টারন্যাশনাল, প্রবাসী লেখক গোষ্ঠী, আবৃত্তি একাডেমি অব নর্থ আমেরিকা, বাংলাদেশ কমিউনিটি অব পোকেপসী, খান'স টিউটোরিয়াল, মামুন'স টিউটোরিয়াল, বাংলাদেশ আমেরিকান কালচারাল একাডেমি,বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব পারফর্মিং আর্টস(বিপা), সুর বাহার বাংলাদেশ কালচারাল একাডেমি, সুর ও বাণী সঙ্গীত একাডেমি, বাংলাদেশ জাতীয় ঐতিহ্য সংরক্ষণ পরিষদ, বাংলাদেশ কালচারাল সোসাইটি অব নর্থ আমেরিকা, মোহাম্মদী সেন্টার জ্যাকসন হাইটস, আমেরিকান বাংলাদেশী আর্টিস্ট ফোরাম, বাংলাদেশ কমিউনিটি অব হাডসনভ্যালী, বাংলাদেশ এডুকেশান এন্ড কালচারাল সোসাইটি অন নর্থ আমেরিকা, সুর ও রং একাডেমি অব ক্লাসিক্যাল মিউজিক, সঙ্গীত একাডেমি নিউইংল্যাণ্ড, সুশীল সমাজ নিউইয়র্ক, রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী সংসদ, সাজুক্তা সাহিত্য ক্লাব, প্রবাসী শিল্পী গোষ্ঠী, ভালোবাসার মন্চ ইউএসএ, এশিয়ান আমেরিকান ফ্রেন্ডশীপ সোসাইটি, প্রবাসী আড্ডা সোশ্যাল ক্লাব, ওয়ার্ল্ড হিউম্যান রাইটস ডেভেলাপমেন্ট, ও গাঙচিল থিয়েটার।অনুষ্ঠানের শেষপর্বে সঙ্গীত পরিবেশন করেন, নীলুফার বানু লিলি, সুলতান মাহমুদ। সঙ্গীত পরিচালনায় ছিলেন ওস্তাদ হারুনুর রশীদ। সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন দিলরুবা আবেদীন। সঙ্গীত সমন্বয়কের দায়িত্বে ছিলেন ডঃ শাহনাজ আলম। সম্মেলনের আহ্বায়ক নূরুল আবেদীন ও সদস্য সচিব খান শওকতের ধন্যবাদ জ্ঞাপনের মাধ্যমে মধ্যরাতে শেষ হয় সম্মেলন

Total de visualizações de página

SEarch