মৈত্রেয়ী পাঠক, টিনা রায়, এবং সঞ্চিতা ঘোষ এর সম্মিলিত প্রচেষ্ঠায় কোলকাতায় ১৯ শে আগষ্ট থেকে ২১ শে আগষ্ট আইস স্কেটিং রিং এ হয়ে গেল কাপড় ও জুয়েলারির এক বিশাল সম্ভার নিয়ে প্রদর্শনীর আয়োজন করেছিলেন।

কাপড়, টেক্সটাইল, চারু ও শাড়ির ছোটো থেকে ভারতের কারুশিল্প, প্রীত পরিধান, হস্তনির্মিত,পাটের নানারকম পণ্য এবং অন্যান্য আনুষাঙ্গিক নিত্য প্রযোজনিয় জিনিস এই প্রদর্শিত হয়।তিন দিনের এই প্রদর্শনি টি ঠিক দুর্গা পুজোর আগে একটা নতুন মাত্রার উৎসবের আমেজ বাঙালি, মারযারি এবং অন্য হিন্দু, মুসলিম ও সমগ্র কোলকাতা বাসিদের মনে একটি মিলন ক্ষেত্র রচনা করেছিল।




সুপরিচিত ডিজাইনদের দ্বারা পরিচালিত এই প্রদর্শনিতে সারা ইন্ডিয়া জুড়ে ছড়িয়ে থাকা তাঁতী ও কারিগরদের জীবিকার প্রযোজনে সংঘ্যবদ্ধ করে তাঁত ও বস্তশিল্পের জন্য একটি আলাদা বাজারের উদেশ্যে প্রায় ৫০ টি স্টল এখানে বসেছিল।



নানারকম ইন্ডিয়ান কালচারাল নিদর্শন কলমকারি, কালাকসেত্রো কটন, ইক্কট,কাঞ্চিভরম, দাক্ষিণাত্য থেকে মহেশ্বরী,চাণ্ডেরি, বেণারসী এবং কুঞ্চি থেকে চিকানকারি, হস্তশিল্প,ভান্ডি, কোটা, ইন্ডিগো ড্রাই প্রিন্ট পশ্চিম থেকে এ্যাপলিকিউ, উত্তর থেকে ফুলকরি হস্তশিল্প, কাঁথা, ফুঁলিয়া কটন পুর্ব থেকে,এবং উত্তর -পুর্ব থেকে আগত  হাতের তৈরি তাঁতের কাপড় এর প্রদর্শনি দেখতে পাওয়া গেল।

সবার অতি পরিচিত ফ্যাশন ডিজাইনার অগ্নিমিত্রা পালের এই প্রদর্শনির উদ্ধোধনে এসে বললেন এই উদ্যোগ খুব ভালো যে বাংলার তাঁত শিল্পকে বিশ্বের দরবারে পৌঁছে দিতে এইরকম প্রদর্শনির এবং উদ্যোগ খুব দরকার।

দেবশ্রী ফ্যাশন দুনিয়ায পরিচিত এক অনবদ্য নাম যা এক দশক ধরে সারা বিশ্ব কে মাতিয়ে রেখেছে নতুন ধরনের বস্ত সম্ভার পরিবেশন করে। সম্প্রতি কোলকাতার একটি শপিং মলে দশবছর উদ্‌যাপন হয়ে গেল। " খুসবু" এবং "ভাবনা" এই দুটো ব্যান্ডের পোষাকের সম্ভার নিয়েই দশ বছরের এই লম্বা পথ পেরিয়ে আসল দেবশ্রী দি।" খুসবু" পরিচিত লা্ভ করেছে ফেস্টিভ ড্রেস ও পার্টি ড্রেস হিসাবে "ভাবনা" নিত্যদিনের ব্যাবহারিক ড্রেস হিসাবে সারা বিশ্বে।



                                                                                                                                                   বোধদয় সকল সফলতার গভিরেই লুকিয়ে আছে এইরকম কিছু কাহিনি- দেবশ্রী দি স্মৃতি রোমন্থন করতে গিয়ে বললেন যে প্রথমে শুরু করেছিলেন কেয়াতলার কাছে একটি গ্যারেজের জায়গায় ডিজাইনার বুটিক খুলেছিলেন। সেখানে কিছু রয়েল কাস্টোমার ও উনি করে ফেলেছিলেন ওনার সুন্দর ডিজাইনের সুবাধে। তারপর হিন্দুস্থান পার্ক কিছু বছরের মধ্যেই নিজস্ব হাউস করে নেন।ওনার সংঙ্গে কথা বলতে বলতে আরো জানা গেলো যে উনি সর্ব সাধারনের জন্যই ডিজাইন করেন তাই সবাই ওনার ডিজাইন এতো মনের কাছে আপন করে নিয়েছেন। 





 
 " যারা আমাকে এতো ভালোবাসা দিয়ে আমার ডিজাইন কে কাছে টেনে নিয়েছে আমি তাদের জন্য প্রত্যেক ঋতুতেই নতুন নতুন ডিজাইন করার চেষ্টা করে যা্চ্ছি। আমার ব্যান্ড গুলো সবসময় ই বাজেটের মধ্যেই এবং আমার রয়েল কাস্টোমার রা সবসময় আমার পাশে বছরের পর বছর থেকে আমাকে সবসময় সাপোর্ট ও এগিয়ে যেতে সহযোগিতা করে চলেছে।"




                        " ফ্রেবিক, তাঁত ও বয়নের কাজ আমার গর্বের কালেকশন । আমি কাপড়ের উপর তুলো, সিল্ক দিয়ে  হাতের কাজ করে ফ্রান্সী লুকিং এর পোষাক তৈরি করি যেটা কাপড়ের উপর খুব সুন্দর একটা ডিজাইনের জন্ম নেয়।"
উনি আরো ও বললেন যে " ভারতে প্রায় ৩০ টি মিলের সংঙ্গে ওনার ট্রাই - আপ আছে যারা ওনাকে নিয়মিত তাদের সবচেয়ে ভালো গুনগত মানের কাঁচামাল সরবরাহ করেন। সেই জন্যই ওনার কাজের মাত্রা অন্যদের থেকে আলাদা এবং সারা দেশে এতো প্রচার লাভ করেছে।


দেবশ্রী দি আরো বললেন যে " আমি সবসময় সাধারন মানুষের কথা মাথায় রেখে পোষাকের ডিজাইনের মধ্যে নতুনত্ব আনি। এর মধ্যেই আমার ফেস্টিভালের পোষাক রেডি হয়ে গেছে। আমি সবার জন্য দেবশ্রি নামের এক আলাদা ডিজাইনের আইডিয়া সবার মনের মধ্যে গেঁথে দিতে চাই যেটা শুধু প্রচুর প্রোডাক্টশন করলেই হয় না বা কোনো ফ্যানচিসি মুডে বিজনেন করলেই হবে না। আমার কাজগুলো সবার থেকে আলাদা এবং কোনোটাই পুনরায় ব্যবহার করা হয় না, প্রতিনিয়ত নতুন নতুন চিন্তাধারনা নিয়ে আমার কাস্টোমার দের চাহিদা পুরণ করে যাচ্ছি। আমার ক্লায়েটরা  তাঁদের বন্ধুবান্ধব ও ফ্যামিলির পোশাকের প্রযোজনে সবাই আমার পোশাকের সম্ভার থেকে সংগ্রহ করে থাকেন।



 দেবশ্রী লেবেল ১০শ তম বছরে পদাপন করলো এই বছরের আগষ্টে মাসে. টলিউডের বহু বিশিষ্ট অভিনেতা ও অভিনেত্রী এই অনুষ্ঠানে উপস্হিত ছিলেন। এদের মধ্যৈ উল্লেখযোগ্য টলিউড কুইন রিতুপর্ণা সেনগুপ্ত, রচনা ব্যানার্জী, জয়, অনিক এবং আরো অনেকেই উপস্হিত ছিলেন।


কলকাতায় আইস স্কেটিং রিং এ কলকাতা ফ্যাশন ফেয়ার ফ্যাশন স্টাইলের এক অসমান্য প্রদর্শনির আযোজন করেছিল ২২ শে আগষ্ট। সময়ের কালবর্তে হারিয়ে না গিয়ে Kolkata Fashion Fair (KFF) - Pehchan তার চিররীতি বজায় রেখে আবার নতুন ধরনের পোষাকের সম্ভার নিয়ে হাজির হলো। এই প্রদর্শনী উদ্ধোধনে ছিলেন বলিউড অভিনেত্রী Ms Tia Bajpai and Bollywood Actors Mr. Furquan Merchant এবং Vipin Sharma সংঙ্গে Debasish Chatterjee.







কোলকাতা সাক্ষি হয়ে থাকল এক অনবদ্য শিল্প প্রদর্শনীর যেখানে উপস্থিত হয়েছিল সমস্ত ইন্ডিয়া থেকে প্রচুর মানুষ অংশগ্রহন করেছিলেন তাদের পসরা নিয়ে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল ভাগলপুরের শাড়ি, শান্তিনিকেতনের তাঁতিদের তৈরি শাড়ি এছাড়াও সুন্দর সুন্দর গয়নার সম্ভার।

অভিনেত্রী টিয়া বাজপেয়ী তো বলেই বসলেন এখানে এতো সুন্দর করে এরা সাজিয়েছে আর এক ছাতের তলায় এতো কিছু পাওয়া যাচ্ছে আমি তো এখানেই সারাদিন শপিং করে কাটিয়ে দেবো।

এই অনুষ্ঠানের মুখপাত্র দেবাশিষ কুমারের কাছে জানা গেলো যে ওনারা প্রতিবছর এইরকম ফ্যাশন ফেস্টিভালের আয়োজন করেন । এই রকম ফেস্টিভালেন ইন্ডিয়ার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রচুর মানুষ তাদের ডিজাইনগুলো এখানে শো-কেস করবার জন্য নিয়ে হাজির হন এবং রোজ প্রায় ১৫,০০০ মানুষ এখানে তাদের পছন্দের জিনিস খুঁজতে চলে আসেন। অনেক নতুন ধরনের পোষাক এবং গয়নার ডিজাইন ও নানা রকম আনকোরা জিনিস ও খুঁজে পাওয়া যায়।




রানি মুখার্জী কোলকাতায় কালিঘাটে
বিয়ের পর প্রথমবার কলকাতায় এলেন রানি মুখোপাধ্যায়৷ আদিত্য চোপড়ার সঙ্গে তাঁর বিয়ের পর প্রথম ছবি ‘মরদানি’-র প্রচারে শহরে এলেন রানি৷ গেলেন কালিঘাটের মন্দিরে৷ জানালেন বিয়ের আগে আসতে পারেননি, তাই বিয়ের পরে শহরে এসেই কালিঘাটে এসেছেন৷ রানি আরও জানান, বিয়ের পর প্রথম দুর্গাপুজোয় সিঁদুর খেলার জন্য মুখিয়ে আছেন তিনি৷
দুই বছর আগে কলকাতার বক্সঅফিস কাঁপিয়েছিল একদল ভূত। ভূতেদের ভবিষ্যত নিয়ে নির্মিত সেই ছবি দর্শকদের এতটাই মজিয়েছিল যে তখনই হিন্দি রিমেকের পরিকল্পনা করে ফেলেছিলেন পরিচালক সতীশ কৌশিক।গ্যাং অফ গোস্ট
সেই ‘গ্যাং অফ গোস্ট’ এর হিন্দি ভার্সন মুক্তি পেতে চলেছে আগামী ২১ মার্চ।
ভূতের ভবিষ্যতে অনীক দত্ত আবিষ্কার করেছিলেন নতুন স্বস্তিকাকে। এই ছবিতে স্বস্তিকার চরিত্রে অভিনয় করেছেন মাহি গিল।
মাহি গিল মনে করেন ছবি দেখে দর্শক নিশ্চিতভাবে তার প্রেমে পড়ে যাবে।
এই প্রসঙ্গে তিনি বললেন, আমি নিশ্চিত ছবি দেখে দর্শক ভূতেদের প্রেমে পড়ে যাবে। তবে আমি ভূত খুব ভয় পাই। যেখানেই থাকি না কেন বাড়ি বা হোটেলের ঘর, সেখানেই সবসময় সব আলো জালিয়ে রাখি।
এই ছবিতে অভিনয় করেছেন শরমন যোশি, রাজপাল যাদব, অনুপম খের, চাঙ্কি পান্ডে, সৌরভ শুক্লা, মীরা চোপড়া ও পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়।
এবারের পুজোয় বাজার কাঁপাতে আসলো "মোনামি" বুটিক

শাড়ি হল বাঙালী মেয়ের অঙ্গের শোভা বর্ধক পোষাক ।  আর দুর্গাপুজোয় শাড়ি বোধ হয় বাঙালী সহ সব দেশের মহিলাদের কাছেই ব্রাত্য এবং অত্যন্ত পছন্দের । যারা সারাবছর শাড়ি পরেন না তাঁরাও বছরের ঐ পাঁচটি দিন শাড়ি কেনেন এবং পরেন । বুটিকের শাড়িগুলির বৈশিষ্ট্য হল এগুলির আধুনিকতা এবং রুচি সম্মত লুক । যা কখনোই একঘেয়ে হয়না ।

আর মোনামি দির ডিজাইনের শাড়ি মানেই সবার থেকে আলাদা কারন অন্য পাঁচটা বুটিকের মতো অন্য জায়গা থেকে কালেকশন করে সাজানো নয় একদম নিজের হাতে করে মাত্র চার জন কারিগর নিয়ে পরম মমতায় গড়ে তোলা অপুর্ব এক সৃষ্টি। মোনামি দিদির গ্যালারি গোল্ডেপ্রদর্শণী চলছে গত ৯ ই তারিখ থেকে ১১ ই তারিখ পর্যন্ত। এখানে কোনোটি কাঁথার কাজে, কোনোটি হ্যান্ড বাটিকে কিম্বা কলমকারির কাজে  । কোনোটি আবার ফেব্রিক পেন্টিং করেছেন নিজেই । কোটা, তসর্, মুর্শিদাবাদ সিল্কের থানে, মলমলের ওপরে কিম্বা তাঁতের থানেতে এই শাড়িগুলির অভিনবত্ব সত্যি প্রশংসনীয় ।দাম একদম সাধ্যের মধ্যেই মাত্র ৮৫০ টাকা থেকে ৮০০০ টাকার মধ্যেই ।






মোনামি দিদি আমাদের প্রতিবেদক কে জানালেন তাঁর ছোটোবেলা থেকে সুঁচ ও সুতো নিয়ে এই কাপড়ের উপর ডিজাইন করার নেশা ছিলোই। অন্য বুটিক থেকে তাঁর আলাদা মাত্রা দেয় কারন তিনি এই বুটিকের সমস্ত ডিজাইনে অতন্ত দরদের সাথে নকসা ফুটিয়ে তোলেন। যারা সত্যি ভালো কাজের কদর বোঝেন তাঁরা অবশ্যই তাঁর বুটিক থেকে কাপড়ের কাজ দেখে পছন্দ করবেন। এছাড়াও তাঁর প্রদর্শনী তে দেখতে পাওয়া রকমারি বটুয়া সেগুলো মোনামি দি র নিজস্ব চিন্তাভাবনায় তৈরী।







বিশিষ্ট  রবিন্দ্রসংঙ্গীত শিল্পী স্বাগতালক্ষ্মী দাশগুপ্ত[১] মোনামি দির প্রদর্শনীর উদ্‌যাপনে এসে বললেন যে " আমি খুব আশাবাদী যে মোনামি খুব সুন্দর সুন্দর ডিজাইনের শাড়ী প্রদর্শনী করছে। আমি তো এসে প্রথমেই একটা শাড়ি পছন্দ ও হয়ে গেছে। আরও অনেক বুটিক রোজ ই নতুন নতুন হচ্ছে কিন্তু মোনামির ( মহানায়ক উত্তমকুমারের ভাই তরুণকুমারের মেয়ে ) ডিজাইন আমাকে বার বার টেনে আনে। আমি চাই ওর শাড়ী দেশে ও বিদেশে আরও খ্যাতি লা্ভ করুক।"
আদি লেক পল্লী দূর্গা পুজা এবার শততম বছরে পা রাখল
 
  
আদি লেক পল্লী দূর্গা পুজা তাদের ১০০ বছরের উদ্‌যাপনের থিম গানের এ্যালবাম প্রকাশ করলো একটি অনুষ্টানের মধ্যে দিয়ে। উপস্হিত ছিলেন লোপামুদ্রা এবং আরো অনেক শিল্পীরা। লোপামুদ্রা দিদি আরো বললেন উনি পুজোয় কোলকাতা উপস্হিত না থাকলেও ওনার গানের মধ্যে দিয়ে সবার অন্তরে মনের কাছে উপস্হিত থাকবেন সদা সর্বময়।
সিংঘম রিটার্নসের প্রচারে শহরে অজয়-করিনা

  

২০১১ সাল মুক্তি প্রাপ্ত ছবি ‘সিংঘম’এর সিক্যুয়ালে ‘সিংঘম রিটার্নস’ তৈরি করেছেন পরিচালক রোহিত শেটি৷ আগামী ১৫ অগাস্ট মুক্তি পেতে চলেছে এই ছবি৷ তার আগে জোর কদমে প্রচার চালাচ্ছেন টিম সিংঘম৷ প্রচার চালাতে তাই শহর কলকাতাকেও ছুঁয়ে গেলেন অজয়-করিনা৷ রবিবার কলকাতার একটি পাঁচতারা হোটেলে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হল ‘সিংঘম রিটার্নস’য়ের জুটি অজয় দেবগণ ও করিনা কাপুর৷

অজয় এদিন জানালেন, সিংঘমের চেনা চরিত্র বাদে ছবির গল্প একেবারেই আলাদা৷ তবে এবারেও দুর্নীতির বিরুদ্ধেই লড়বেন তিনি৷ ‘সিংঘম ২’য়ে মুম্বই শহরের ডিসিপি ‘বাজিরাও সিংঘমের’ চরিত্রে দেখা যাবে বিটাউনের অ্যাংরি হিরোকে৷ অ্যাংরি লুক বজায় রাখতে তাই এদিনও বেশ রাফ অ্যান্ড টাফ দেখাল অজয়কে৷ তিনি জানালেন আগের ছবি তিনি গোয়ার একটি থানার ওসি ছিলেন৷ কিন্তু এবারের ছবিতে তার পোস্টেরও যেমন উন্নতি হয়েছে তেমনই দায়িত্বও বেড়েছে৷ তিনি জানান ২০১১ সালে ‘সিংঘম’ বেশ হিট করেছিল৷ দর্শকই নাকি চেয়েছিলেন এই ছবির একটা সিক্যুয়াল হোক৷ তাই কেবল দর্শকের উদ্দশ্যেই ফের ‘সিংঘম’ ফিরিয়ে এনেছেন রোহিত শেটি, আর এটাই নাকি ছবির ইউএসপি৷ ছবির ব্যবসা নিয়েও বেশ আশাবাদী অজয়৷


ছবিতে অজয় করিনা ছাড়াও রয়েছেন, আমোল গুপ্তে, দয়ানন্দ শেট্টি, অনুপম খের, সমীর ধর্মাধিকারী, জাকির হুসেন, শরত সাক্সেনা৷ দুই তারকা যাওয়ার সময় বলে গেলেন ছবিতে আরও অনেক কিছু রয়েছে যা তারা সাসপেন্স রেখেছেন৷  
Chartered Accountants of India (ICAI) এবং Board of Studies (BOS) আযোজন করেছিল জাতীয় কনভেশন কিরণ বেদি ও সি.এ সুডেন্টদের নিয়ে সায়েন্স সিটি অডিটোরিয়ামে ২৬ এবং ২৭ এ জুলাই,২০১৪। উপস্হিত ছিলেন CA K Raghu, President, ICAI; CA Devaraja Reddy, Chairman, Board Of Studies of ICAI; CA. Subhash Chandra Saraf, Chairman, EIRC & CA Pramod Dayal Rungta, Vice Chairman, EIRC.

 সারা দেশের সি.এ সুডেন্টদের সুবিধা এবং অসুবিধা  নিয়ে এক বিস্তারিত আলোচনা হল। সারা দেশের প্রায় ২৫০০ জন ছাত্র এতে অংশগ্রহন করেছিল।

 এই অনুষ্ঠানে Dr. Kiran Bedi, Retired IPS officer এবং সমাজসেবি বললেন " প্রফেশানাল হিসাবে সকল ছাত্র-ছাত্রীদের ই এই রকম মানসিকতা নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে যে আমরা দুর্ণিতিমুক্ত ভারত আমাদের সমাজকে উপহার দেবো যাতে আরো অনেকে এই কর্মদক্ষতা কে আপন করে নিতে পারে এবং কাজটাকে আনন্দ সহকারে করার মানসিকতা তৈরি করে তোমরা এগিয়ে যাও "।

এরপর আরো অনেক দেশের নানা প্রান্ত থেকে আসা সি.এ প্রফেশনাল রা বক্তব্য রাখেন কোম্পানি এ্যাক্ট ২০১৩, ফিনালসিয়াল রিপোর্টিং, অডিটিং ও এ্যাসুর‍্যান্স এবং ডাইরেক্ট ও ইনডাইরেক্ট ট্যাক্সেশন সমন্ধে ।

আগামী ৮ ই আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা সাড়ে ৬ টায় কলকাতা ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর কালচারাল রিলেশন (আই.সি.সি.আর)  এর আমন্ত্রণে এবং ডেলভিস্তা ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ এর সহযোগিতায় মঞ্চস্থ হতে চলেছে রবীন্দ্রগীতি নৃত্য আলেখ্য- সুদূরের পিয়াসী। কলকাতা আই সি সি আর এর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সেন্টারের সত্যজিৎ রায় মিলনায়তনে পরিবেশিত হবে  সুদূরের পিয়াসী। ভারত বাংলাদেশ এই যৌথ প্রযোজনাটির মনন ও গ্রন্থনা বাংলাদেশের রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী স্বপ্নীল সজীবের। গান পরিবেশন করছেন বাংলাদেশের বিখ্যাত রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী ও স্থপতি মুস্তফা খালিদ পলাশ, ভারতের জনপ্রিয় রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী ইমন চক্রবর্তী এবং বাংলাদেশের জনপ্রিয় রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী স্বপ্নীল সজীব। আবৃত্তি করছেন বাংলাদেশের বাচিক শিল্পী সামিউল ইসলাম পোলাক এবং কলকাতার ইমন চক্রবর্তী। এই রবীন্দ্র শ্রদ্ধার্ঘে থাকছে বিভিন্ন ধ্রুপদী নৃত্য। কথাকলি ও মনিপুরি পরিবেশন করবে, নাট্যলোক পরিচালনায় কলামান্ডালাম গৌতম ঘোষাল। রবীন্দ্র ও সৃজনশীল নৃত্যে আছে বাপ্পা চ্যাটার্জী ও এথনিক দল।কন্টেম্পরারী করবে রক্তিম গোস্বামী। বাংলাদেশের কথক নৃত্যশিল্পী ও ভরতনট্যম পরিবেশন করবে যথাক্রমে আশা হোসেন এবং শ্রীমন্তী পূজা সেনগুপ্ত। রবীন্দ্রনাথের প্রয়াণদিবসে তার ও তার সৃষ্টির উপর শ্রদ্ধা জানাতে ভারত এবং বাংলাদেশের এই আয়জনটি সবার জন্য উন্মক্ত।

Total de visualizações de página

SEarch